
মেমী ধুন্দল
120.00৳ – 220.00৳
মেমী ধুন্দল (Memi Dhundol) – উন্নত মানের সবজি জাত! 🌿
মেমী ধুন্দল (Memi Dhundol) একটি উন্নত জাতের ধুন্দল (শসা) যা দ্রুত বর্ধনশীল, রোগ প্রতিরোধী এবং উচ্চ ফলনশীল। এটি বাংলাদেশের কৃষকদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়, কারণ এর ফলন খুবই ভালো এবং এর স্বাদ সুস্বাদু। মেমী ধুন্দল গাছ দীর্ঘস্থায়ী এবং বাজারে বেশ চাহিদাসম্পন্ন।
📆 চাষের উপযুক্ত সময়:
✅ ফেব্রুয়ারি – এপ্রিল (গ্রীষ্মকালীন চাষ)
✅ মে – জুলাই (বর্ষাকালীন চাষ)
✅ অক্টোবর – ডিসেম্বর (শীতকালীন চাষ, তবে কিছুটা পরিচর্যা প্রয়োজন)
🌿 মেমী ধুন্দলের বৈশিষ্ট্য:
✔ দ্রুত বর্ধনশীল ও উচ্চ ফলনশীল
✔ ফলন শুরু হয় ৪৫-৫৫ দিনের মধ্যে
✔ ফল গাঢ় সবুজ, নরম ও সুস্বাদু
✔ ফল লম্বা, মসৃণ ও ঝরঝরে
✔ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো, বিশেষ করে ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কার্যকর
✔ প্রতি গাছে ২৫-৩০টি পর্যন্ত ফল হয়
🌱 চাষাবাদ ও পরিচর্যা:
👉 উর্বর, বেলে দোআঁশ মাটিতে ভালো ফলন হয়
👉 ৬.০-৭.০ pH সম্পন্ন মাটি উত্তম
👉 পর্যাপ্ত সূর্যালোক ও নিয়মিত সেচ প্রয়োজন
👉 জৈব সার ও কম্পোস্ট সার প্রয়োগ করলে ফলন বৃদ্ধি পায়
মেমী ধুন্দল সবজি বাজারে চাহিদাসম্পন্ন ও লাভজনক। সঠিক পরিচর্যা ও সময়মতো চাষাবাদ করলে প্রতি হেক্টরে ২০-২৫ টন পর্যন্ত উৎপাদন সম্ভব! 🌿
size |
5gm ,10 gm |
---|
MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
- Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
- Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.
Related products
কমলা সুন্দরী মিষ্টি কুমড়া
টাইগার ক্যাপসিকাম
তাবিজ বেগুন
দুলারী ধুন্দল(Dulary dhudol)
ফিল্ড লিডার
সান ফায়ার মরিচ
সাবিরা প্লাস
সাবিরা প্লাস শসা (Sabira Plus Sosa) – আধুনিক প্রযুক্তির উন্নত শসা জাত! 🌱
সাবিরা প্লাস শসা হলো একটি উন্নতমানের শসা জাত, যা আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ও সঠিক পরিচর্যা মেনে চাষ করলে দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং অত্যন্ত উজ্জ্বল, সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল প্রদান করে। এই শসা জাত কৃষকদের লাভজনক ফলন নিশ্চিত করে এবং বাজারে চাহিদাসম্পন্ন। চাষাবাদের উপযুক্ত সময়: সাবিরা প্লাস শসা মূলত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরের মধ্যে চাষ করা উত্তম। এই সময়গুলিতে মাটির তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা শসা গাছের জন্য আদর্শ, ফলে গাছের দ্রুত বৃদ্ধি ও ফলন বৃদ্ধি পায়। উপযুক্ত মাটির pH ৬.০-৭.০ এবং পর্যাপ্ত সূর্যালোক শসা উৎপাদনের অন্যতম মূল চাবিকাঠি। বৈশিষ্ট্য ও উপকারিতা: ✔ দ্রুত বৃদ্ধি ও উচ্চ ফলন: সঠিক পরিচর্যা ও সার ব্যবস্থাপনায় শসা গাছ দ্রুত বেড়ে উঠে এবং গুণগত ফল দেয়। ✔ মসৃণ, তাজা ও খাওয়ার উপযোগী ফল: শসার ফল সরাসরি খাওয়া যায় অথবা সালাদ, স্যান্ডউইচ ও বিভিন্ন রান্নার কাজে ব্যবহার করা যায়। ✔ পুষ্টিকর: এতে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস রয়েছে, যা শরীরের স্বাস্থ্যবর্ধনে সহায়ক। ✔ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: উন্নত জাত হওয়ায় এটি বিভিন্ন ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগের বিরুদ্ধে অধিক প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রদর্শন করে। ✔ পরিচর্যার সুবিধা: নিয়মিত সেচ, জৈব সার ও কম্পোস্ট ব্যবহারের মাধ্যমে শসার গুণমান এবং পরিমাণ উভয়ই বৃদ্ধি পায়। SEO কিওয়ার্ড: সাবিরা প্লাস শসা, উন্নত শসা জাত, উচ্চ ফলন শসা, শসা চাষাবাদ, পুষ্টিকর শসা, বাংলাদেশ শসা সঠিক পরিচর্যা, নিয়মিত সেচ, সার এবং আধুনিক চাষাবাদ পদ্ধতির মাধ্যমে সাবিরা প্লাস শসা থেকে সর্বোচ্চ ফলন অর্জন করা সম্ভব। কৃষি গবেষণা ও প্রযুক্তির সহায়তায় এই জাত আপনার ফসলের গুণগত মান ও আয়ের নতুন দিগন্ত খুলে দেবে, যা আধুনিক কৃষকের জন্য এক আদর্শ পছন্দ।স্কোয়াশ আলাস্কা
স্কোয়াশ আলাস্কা – আধুনিক কৃষির নতুন চমক!
স্কোয়াশ আলাস্কা হলো একটি উন্নতমানের স্কোয়াশ জাত যা কৃষকদের জন্য অত্যন্ত লাভজনক ও চাহিদাসম্পন্ন ফসল। এই জাতের স্কোয়াশ উচ্চ ফলনশীলতা, সুদৃঢ় গঠন এবং অসাধারণ পুষ্টিগুণের জন্য পরিচিত। কৃষি প্রযুক্তির আধুনিক পদ্ধতি মেনে চাষ করা হলে স্কোয়াশ আলাস্কা দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং প্রতিটি গাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল উৎপাদন করে। বৈশিষ্ট্য ও উপকারিতা:- উচ্চ ফলনশীলতা: স্কোয়াশ আলাস্কা সঠিক পরিচর্যা ও সার ব্যবস্থাপনায় প্রতি হেক্টরে উল্লেখযোগ্য ফলন প্রদান করে।
- দীর্ঘস্থায়ী গঠন: এর শক্তিশালী এবং মসৃণ ত্বক ফসলকে রোগ ও ক্ষতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধী করে, ফলে দীর্ঘদিন তাজা থাকে।
- পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ: এতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার রয়েছে যা খাদ্যতালিকায় পুষ্টির আদর্শ উৎস হিসেবে কাজ করে।
- স্বাদ ও রং: উজ্জ্বল রঙ ও মিষ্টি, সরস স্বাদের জন্য এটি সরাসরি রান্নায়, সালাদে বা স্যুপে ব্যবহার করা যায়।
Reviews
There are no reviews yet.