

ফিল্ড লিডার
320.00৳ Original price was: 320.00৳ .300.00৳ Current price is: 300.00৳ .
ফিল্ড লিডার
বীজের পরিমান: 10 গ্রাম
মেীসুম:সারা বছর চাষ উপযোগী
বৈশিষ্ট: গাড় বেগুনী 12- 14 ইঞ্জি লম্বা
গড় ওজন:140-150 গ্রাম
সগ্রহ: চারা রোপনের 55-60 দিন পরে
ফলন:গাছ প্রতি গড় ফলন 10-12 কেজি।
**ফিল্ড লিডার (Field Lider Begun)**
ফিল্ড লিডার বেগুন বাংলাদেশের কৃষকদের জন্য একটি উচ্চ ফলনশীল এবং রোগ প্রতিরোধী বেগুনের জাত, যা কৃষি উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই বেগুনের জাতটি বিশেষভাবে উন্নত করা হয়েছে যাতে এটি স্থানীয় জলবায়ু এবং মাটির সাথে ভালোভাবে খাপ খায় এবং কৃষকদের জন্য লাভজনক ফসল নিশ্চিত করে। ফিল্ড লিডার বেগুন তার উজ্জ্বল রং, মসৃণ গঠন এবং সুস্বাদু স্বাদের জন্য পরিচিত, যা বাজারে ব্যাপক চাহিদা পূরণ করে।
**প্রধান বৈশিষ্ট্য:**
1. **উচ্চ ফলনশীল:** ফিল্ড লিডার বেগুন প্রতি হেক্টরে বেশি ফলন দেয়, যা কৃষকদের আয় বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
2. **রোগ প্রতিরোধী:** এই জাতটি বিভিন্ন সাধারণ বেগুনের রোগ এবং পোকামাকড়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন, যা ফসলের ক্ষতি কমায়।
3. **উন্নত গুণগতমান:** বেগুনগুলি আকারে বড়, মসৃণ এবং উজ্জ্বল রংযুক্ত, যা বাজারে উচ্চ মূল্যে বিক্রি হয়।
4. **স্থানীয় জলবায়ু উপযোগী:** এটি বাংলাদেশের জলবায়ু এবং মাটির সাথে ভালোভাবে খাপ খায়, যা চাষাবাদকে সহজ করে তোলে।
5. **সুস্বাদু ও পুষ্টিকর:** ফিল্ড লিডার বেগুন খেতে সুস্বাদু এবং এতে ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
**SEO কীওয়ার্ড:** ফিল্ড লিডার বেগুন, Field Lider Begun, উচ্চ ফলনশীল বেগুন, রোগ প্রতিরোধী বেগুন, বাংলাদেশী বেগুনের জাত, কৃষি উৎপাদনশীলতা, স্থানীয় জলবায়ু উপযোগী ফসল, পুষ্টিকর বেগুন, কৃষকদের জন্য লাভজনক ফসল, উন্নত মানের বেগুন।
ফিল্ড লিডার বেগুন বাংলাদেশের কৃষি খাতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন, যা কৃষকদের আর্থিক সচ্ছলতা এবং দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। এই বেগুনের জাতটি চাষ করে কৃষকরা যেমন লাভবান হচ্ছেন, তেমনি ভোক্তাদের কাছে পুষ্টিকর ও সুস্বাদু বেগুন পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। ফিল্ড লিডার বেগুন একটি টেকসই কৃষি উদ্যোগের প্রতীক, যা দেশের কৃষি উন্নয়নে অবদান রাখছে।
MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
- Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
- Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.
Related products
”বীথি ধুন্দল(bethi Dhundol)”
top lady Papaya
কমলা সুন্দরী মিষ্টি কুমড়া
গ্রেনেড বেগুন
ছক্কা করলা
ছক্কা করলা (Sokka Korola) – শক্তিশালী ও পুষ্টিকর করলা জাত! 🍈
ছক্কা করলা (Sokka Korola) একটি উন্নত জাতের করলা যা দ্রুত বর্ধনশীল, রোগ প্রতিরোধী এবং উচ্চ ফলনশীল। এটি বিশেষভাবে তার মিষ্টি স্বাদ, শক্তিশালী ত্বক এবং পুষ্টিকর গুণের জন্য পরিচিত। এই জাতের করলা গাছ দ্রুত বেড়ে ওঠে এবং প্রায় পুরো বছরই চাষ করা যায়, যা কৃষকদের জন্য লাভজনক। ছক্কা করলার ফলের গা dark ় সবুজ এবং মসৃণ ত্বক থাকে, যা বাজারে চাহিদাসম্পন্ন।📆 চাষের উপযুক্ত সময়:
✅ ফেব্রুয়ারি - এপ্রিল (গ্রীষ্মকালীন চাষ) ✅ মে - জুলাই (বর্ষাকালীন চাষ) ✅ অক্টোবর - ডিসেম্বর (শীতকালীন চাষ, তবে কিছুটা পরিচর্যা প্রয়োজন)🌿 ছক্কা করলার বৈশিষ্ট্য:
✔ দ্রুত বর্ধনশীল এবং উচ্চ ফলনশীল ✔ ফল গা dark ় সবুজ, মসৃণ এবং শক্তিশালী ত্বক ✔ মিষ্টি স্বাদ, কম তিক্ততা ✔ ফলন শুরু হয় ৫০-৬০ দিনের মধ্যে ✔ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো, বিশেষত ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কার্যকর ✔ প্রতি গাছে ১৫-২০টি পর্যন্ত করলা হয়🌱 চাষাবাদ ও পরিচর্যা:
👉 উর্বর, বেলে দোআঁশ মাটিতে ভালো ফলন হয় 👉 ৬.০-৭.০ pH সম্পন্ন মাটি উত্তম 👉 পর্যাপ্ত সূর্যালোক ও নিয়মিত সেচ প্রয়োজন 👉 জৈব সার ও কম্পোস্ট সার প্রয়োগ করলে ফলন বৃদ্ধি পায় ছক্কা করলা স্বাস্থ্যকর, পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং বাজারে চাহিদাসম্পন্ন। সঠিক পরিচর্যা ও সময়মতো চাষাবাদ করলে প্রতি হেক্টরে ২০-২৫ টন পর্যন্ত উৎপাদন সম্ভব! 🍈সাবিরা প্লাস
সাবিরা প্লাস শসা (Sabira Plus Sosa) – আধুনিক প্রযুক্তির উন্নত শসা জাত! 🌱
সাবিরা প্লাস শসা হলো একটি উন্নতমানের শসা জাত, যা আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ও সঠিক পরিচর্যা মেনে চাষ করলে দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং অত্যন্ত উজ্জ্বল, সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল প্রদান করে। এই শসা জাত কৃষকদের লাভজনক ফলন নিশ্চিত করে এবং বাজারে চাহিদাসম্পন্ন। চাষাবাদের উপযুক্ত সময়: সাবিরা প্লাস শসা মূলত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরের মধ্যে চাষ করা উত্তম। এই সময়গুলিতে মাটির তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা শসা গাছের জন্য আদর্শ, ফলে গাছের দ্রুত বৃদ্ধি ও ফলন বৃদ্ধি পায়। উপযুক্ত মাটির pH ৬.০-৭.০ এবং পর্যাপ্ত সূর্যালোক শসা উৎপাদনের অন্যতম মূল চাবিকাঠি। বৈশিষ্ট্য ও উপকারিতা: ✔ দ্রুত বৃদ্ধি ও উচ্চ ফলন: সঠিক পরিচর্যা ও সার ব্যবস্থাপনায় শসা গাছ দ্রুত বেড়ে উঠে এবং গুণগত ফল দেয়। ✔ মসৃণ, তাজা ও খাওয়ার উপযোগী ফল: শসার ফল সরাসরি খাওয়া যায় অথবা সালাদ, স্যান্ডউইচ ও বিভিন্ন রান্নার কাজে ব্যবহার করা যায়। ✔ পুষ্টিকর: এতে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস রয়েছে, যা শরীরের স্বাস্থ্যবর্ধনে সহায়ক। ✔ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: উন্নত জাত হওয়ায় এটি বিভিন্ন ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগের বিরুদ্ধে অধিক প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রদর্শন করে। ✔ পরিচর্যার সুবিধা: নিয়মিত সেচ, জৈব সার ও কম্পোস্ট ব্যবহারের মাধ্যমে শসার গুণমান এবং পরিমাণ উভয়ই বৃদ্ধি পায়। SEO কিওয়ার্ড: সাবিরা প্লাস শসা, উন্নত শসা জাত, উচ্চ ফলন শসা, শসা চাষাবাদ, পুষ্টিকর শসা, বাংলাদেশ শসা সঠিক পরিচর্যা, নিয়মিত সেচ, সার এবং আধুনিক চাষাবাদ পদ্ধতির মাধ্যমে সাবিরা প্লাস শসা থেকে সর্বোচ্চ ফলন অর্জন করা সম্ভব। কৃষি গবেষণা ও প্রযুক্তির সহায়তায় এই জাত আপনার ফসলের গুণগত মান ও আয়ের নতুন দিগন্ত খুলে দেবে, যা আধুনিক কৃষকের জন্য এক আদর্শ পছন্দ।সুইটবল পেপে
স্কোয়াশ আলাস্কা
স্কোয়াশ আলাস্কা – আধুনিক কৃষির নতুন চমক!
স্কোয়াশ আলাস্কা হলো একটি উন্নতমানের স্কোয়াশ জাত যা কৃষকদের জন্য অত্যন্ত লাভজনক ও চাহিদাসম্পন্ন ফসল। এই জাতের স্কোয়াশ উচ্চ ফলনশীলতা, সুদৃঢ় গঠন এবং অসাধারণ পুষ্টিগুণের জন্য পরিচিত। কৃষি প্রযুক্তির আধুনিক পদ্ধতি মেনে চাষ করা হলে স্কোয়াশ আলাস্কা দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং প্রতিটি গাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল উৎপাদন করে। বৈশিষ্ট্য ও উপকারিতা:- উচ্চ ফলনশীলতা: স্কোয়াশ আলাস্কা সঠিক পরিচর্যা ও সার ব্যবস্থাপনায় প্রতি হেক্টরে উল্লেখযোগ্য ফলন প্রদান করে।
- দীর্ঘস্থায়ী গঠন: এর শক্তিশালী এবং মসৃণ ত্বক ফসলকে রোগ ও ক্ষতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধী করে, ফলে দীর্ঘদিন তাজা থাকে।
- পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ: এতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার রয়েছে যা খাদ্যতালিকায় পুষ্টির আদর্শ উৎস হিসেবে কাজ করে।
- স্বাদ ও রং: উজ্জ্বল রঙ ও মিষ্টি, সরস স্বাদের জন্য এটি সরাসরি রান্নায়, সালাদে বা স্যুপে ব্যবহার করা যায়।
Reviews
There are no reviews yet.